নিঃশব্দে-নীড়ে-ফেরা-।।-৬ষ্ঠ-পর্ব
উপন্যাস

নিঃশব্দে নীড়ে ফেরা ।। ৬ষ্ঠ পর্ব ।। ধারাবাহিক উপন্যাস ।। এ কে আজাদ দুলাল

নিঃশব্দে নীড়ে ফেরা ।। ৬ষ্ঠ পর্ব

  • এ কে আজাদ দুলাল  

রাজশাহী কলেজে ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময় বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র নাজিমকে পেয়েছিল রুমমেট হিসেবে। মেধাবী ছাত্র ছিলেন। ডাক্তারী পড়া তার দৃঢ় ইচ্ছে। হয়েছিল ডাক্তার। ঢাকা মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে কর্মরত। আর রাকিব আহমেদ ভর্তি হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতিতে। নাজিম ডাক্তারী পড়া শেষ হওয়ার আগেই এক বছর জুনিয়র হবু ডাক্তারকে প্রেম করে বিয়ে করে। এই দম্পতি একমাত্র তার ভরসা। দেরি না করে ছুটে যায় বন্ধু দম্পতির কাছে। বিস্তারিত খুলে বলে। এও বলে ওপরে উঠতে হলে এ যুগে বড়ো কারো সাহায্য প্রয়োজন। মেয়ের পরিবারের সেই যোগ্যসম্পন্ন ব্যক্তি আছেন। বুদ্ধিমান ডা. নাজিমের বুঝতে বাকি রইল না; তার কলেজ জীবনের সিএসপি বন্ধু কিসের ইঙ্গিত দিচ্ছেন। তাই এক্ষেত্রে তার মতের বিরুদ্ধে কিছু বলতে গেলে বন্ধুত্ব নষ্ট হবে। সম্মতি দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। মিসেস নাাজিম বললেন,
— ঠিক আছে। কিন্তু বর্তমান দেশের রাজনৈতিক অবস্থা ভালো নয়।
— আরে রাখেন রাজনীতি। আমরা আমলা। সব সরকারের সাথে আমরা তাল মিলিয়ে চলতে পারি। আমাদের প্রশিক্ষণ সেভাবে দেওয়া হয়ে থাকে। মদ ঠিক থাকে, শুধু গ্লাস পরিবর্তন হয়।
কথা না বাড়িয়ে ডা. নাজিম বললেন,
— চলো, সময় করে মেয়ে পক্ষের লোকজনের সাথে কথা বলে আসি।
কথা ঠিক হয়েছিল। কিন্তু ধুরন্ধর সরফরাজ খান এবং তার স্ত্রী সেই সময় দেয়নি। সবই প্রস্তুত করেই রেখেছিল। বিনা অজুহাতে সেই দিন সন্ধ্যায় রাকিব আহমেদ বিয়েতে আবদ্ধ হলেন পশ্চিম পাকিস্তানের এক উর্দুভাষী সুন্দরী কন্যার সাথে। নতুন একটা জীবন শুরু হলো রাকিব আহমেদের। গ্রামের সেই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের প্রখর মেধাবী সন্তান খাঁচা হতে বের হয়ে নীল আকাশে উড়ে গেল সোনালি চিলের ডানায় নতুন স্বপ্নের দেশে।

আরও পড়ুন কপিশ নয়ন

বিদায় নেওয়ার সময় ডা. নাজিম অনুরোধ করে বলেছিলেন,
— দোস্ত, পশ্চিম পাকিস্তানে যাওয়া আগে খালু-খালাম্মাকে একবারের জন্য হলেও বউকে দেখিয়ে নিস। তোমার বউ তো পুতুল মার্কা গ্রামে যাবে কিনা সন্দেহ আছে শতভাগ।
কথাগুলো রাকিবের কাছে শুনতে খারাপ লাগলেও সত্য হতে বেশি দিন লাগেনি।
দুর্ভাগ্য আজ ডা. নাজিম বেঁচে নেই। ডা. নাজিমের মুখে সব কথা শুনেছিলেন রাকিব আহমেদের বাবা-মা।
বিয়ের এক সপ্তাহের মধ্যে ডিনার পার্টির আয়োজন করেছিল রাকিব। ডিনার পার্টিতে এসেছিলেন রাকিবের বাবা-মা আর ডা. নাজিম দম্পতি। ছোটো দু’ভাই আর একমাত্র বোনকে না আনার বিশেষ কিছু অজুহাত দেখিয়েছিলেন রাকিব। এতে বাবার মন খুশি হয়নি বরং তিনি রাকিবের অভিজাত্যের গন্ধ খোঁজে পেয়েছিলেন রাকিবের কথায় এবং কার্যকলাপে। সেই দিন হতে তিনি বুঝতে পেরেছিলেন তার প্রখর মেধাবী ছেলে সীমানার বাইরে। চিকিৎসার অজুহাতে দু’দিন ডা. নাজিমের বাসায় থেকে চিরকালের জন্য ঢাকা ত্যাগ করেন। আসার সময় কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেছিলেন,
— এ জীবনে সিএসপি রাকিব আহমেদের সাথে দেখা হবে কি-না জানি না। রক্ত দিয়ে সম্পদ তৈরি করলে সেই সম্পদ বেহাতি হয়ে গেলে আর মালিকানা দাবি করা যায় না। জীবনে ফিরে পাওয়ার আশা করা বোকামি।
ডা. নাজিম দম্পতি সেদিনের কথাগুলো ভুলতে পারেননি। নিজের একজন ঘনিষ্ট বন্ধুর জীবনে ঘটে যাওয়ার রূপকথার সত্য ঘটনাগুলো বলেছিলেন তার পরিবারের কাছে; যদি কোনো দিন দেখা হয়ে যায় রাকিব আহমেদের রক্তের কারোর সাথে। বলা তো যায় না রক্তের টানে যদি আবার ফিরে আসে। তাই বুঝি তাদের সুযোগ্য সুসন্তান মনোবিজ্ঞানী ডা. মাসুদ হাত বাড়িয়ে দিয়েছে রাকিব কন্যা রাকাকে সাহায্য করার জন্য। রাকিব আহমেদ চাকরি শেষ করে ঢাকায় ফিরে এসে ডা. নাজিম দম্পতির সাথে যোগাযোগ করে। কিন্তু ততদিনে ডা. নাজিম আর বেঁচে নেই। আকস্মিক হৃদক্রিয়া বন্ধ হয়ে চিরকালের জন্য চলে যান না ফেরার দেশে। ডা. মাসুদ বুঝেছে রাকার মনের ভেতর কীসের আগুন জ্বলছে।

আরও পড়ুন একজন কিশোরীর প্রেম

দেশে রাজনীতি পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে চলে যাচ্ছে। নির্বাচিত দলকে সরকার গঠনের সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। সংসদ অধিবেশন নিয়ে চলছে নানা রকমের ষড়যন্ত্র। হঠাৎ বিনা নোটিশে নির্ধারিত তারিখে ডাকা অধিবেশন বন্ধ ঘোষণা করে সামরিক শাসক। গর্জে ওঠে বাঙালি। সারা দেশে অনির্দিষ্টকালে জন্য হরতাল ডাকা হয়। তারপর ৭ই মার্চে রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু সেই ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। সবাইকে প্রস্তুত থাকতে আহবান করেন। পরিস্থিতি আস্তে আস্তে সামরিক শাসকদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেতে শুরু করেছে। এর মধ্যে সংলাপ শুরু হয়েছে আর ভেতরে ভেতরে বাঙালি নিধন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সামরিক জান্তা সরকার।

পূর্ব পাকিস্তানে অবস্থিত পশ্চিম পাকিস্তানি অনেকেই পরিস্থিতির আঁচ করতে পেরে তাদের পরিবার পাঠিয়ে দিচ্ছে। চাকরিজীবী পশ্চিম পাকিস্তানি বদলির তদবিরে উঠে পড়ে লেগেছে। সুচতুর রাকিব আহমেদের উর্দুভাষী শিল্পপতি শ্বশুর আঁচ করতে পেরেছেন; ভবিষ্যতে কী হতে পারে। তার রয়েছে সামরিক অফিসারদের সাথে ঘনিষ্ঠতা। সুযোগটা কাজে লাগাতে আর দেরি না করে রাকিবের অনিচ্ছা সত্ত্বেও বদলির কাজটা সুসম্পন্ন করেছিল। অতি অল্প সময়ে বাবা-মা এবং ছোটো তিন ভাই-বোনের সাথে দেখা করার হয়নি। শুধু নিকটতম বন্ধু ডা. নাজিম দম্পতি জানতেন। ঘটনা তো আর চাপা পড়ে থাকে না। মনের দুঃখে, মানসিক অপমানে, জেদি আত্মমর্যাদা ব্যক্তিত্ব স্কুল শিক্ষক সিএসপি রাকিব আহমেদকে কোনো সুযোগই দেননি যতদিন জীবিত ছিলেন। দু’জনের জেদের কারণে দু’জন দু’মেরুর বাসিন্দা হয়ে যায় আমৃত্যু পর্যন্ত।

আরও পড়ুন এখানে স্নিগ্ন সকাল

সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে পাকিস্তান ফেরত বাঙালি কর্মকর্তা/কর্মচারীদের চাকরির ক্ষেত্রে বিশেষ কোনো অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়নি, বরং অনেকে জামাই আদরে ভালো মন্ত্রণালয়ের পোস্টিং পেয়েছে। কিন্তু রাকিব আহমেদ বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেননি। অজুহাত ছিল, তার সদ্য ভুমিষ্ট পুত্রকে নিয়ে এই মুহূর্তে ঢাকায় যাওয়া সম্ভব নয়। তবে ঠিকই ফিরেছিল ’৭৫-এ জানুয়ারি মাসে। বেশ কিছু দিন কাজে যোগদান হতে বিরত ছিল। তার কিছু কলিগ প্রথম থেকে তাকে সন্দেহের চোখে দেখত। বিশেষ করে অবাঙালি উর্দুভাষী মহিলাকে বিয়ের পর হতে। এরপর হতে নিজেকে সবার থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছিলেন। চাঙা হন পঁচাত্তরে পটপরিবর্তনের পর।

ছয় মাসের মধ্যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পোস্টিং, তারপর রাষ্ট্রদূত। ফিরে তাকায়নি রাকিব আহমেদ। সবার ধারণা, তার পাকিস্তানি শ্বশুরের তদবিরে পোস্টিং হয়েছে। তখন পাকিস্তান ফেরত আমলাদের হাতে অনেক ক্ষমতা। মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তাগণ কোণঠাসা। পাকিস্তান ফেরত সামরিক-বেসামরিক কর্মকর্তাদের হাতে সারা বাংলাদেশ। চলছে বঙ্গভবন আর সেনানিবাসে চেয়ার বদলের খেলা। এর মধ্যে রাকিক আহমেদ তার ধানমন্ডির শ্বশুরালয় উদ্ধার করে নিজের আয়ত্ত্বে নিয়েছেন। দীর্ঘদিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে চাকরি এবং অবসর। দুটো ছেলে এবং একমাত্র মেয়ে রাকা। ছেলে দুটো বিদেশের মাটিতে থেকে যায়। তারা বিয়ে করেছে পাকিস্তানিকে। কিন্তু মেয়ে রাকা খাঁটি বাঙালি।

আরও পড়ুন বেলীফুলের ঘ্রাণ

দেশে ফিরে একবারের জন্য পৈতৃক কারো সাথে যোগাযোগ করেনি রাকিব আহমেদ। রাকিব আহমেদের বাবা জীবিত থাকাকালীন তার বড়ো ছেলের সাথে কোনো সম্পর্ক রাখেননি। বাবার মনের অভিপ্রায় বুদ্ধিমান তিন ছেলে-মেয়ে বুঝতে পেরেছিল, তাই তারাও বড়ো ভাই রাকিব আহমেদ সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেনি। তবে বাবা বড়ো ছেলের প্রাপ্য সম্পদের ন্যায় ভাগ রেখে গিয়েছিলেন। একাত্তের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানে চলে যাওয়াটা তার বাবা আলা উদ্দিন সাহেব মনে-প্রাণে মেনে নিতে পারেননি। তিনি ছিলেন ঘোর পাকিস্তানি বিরোধী। তার ইচ্ছে ছিল রাকিব মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করবে। কিন্তু সেটা না করে পশ্চিমা শ্বশুরের ভুল পরামর্শে এবং অনেকটাই অহমিকায় পূর্ব পাকিস্তান ছেড়ে চলে যান। তার বাবা পরে সব জেনে মানসিকভাবে চরম আঘাত পেয়েছিলেন। তাই ছোটো তিনটি ছেলে-মেয়েকে উচ্চশিক্ষিত করেছেন বটে, কিন্তু তাদের সরকারের বড়ো কোনো আমলা হতে দেননি। সবাই শিক্ষকতা পেশা বেছে নিয়েছে।
এতক্ষণ একনাগাড়ে বলতে বলতে হাঁপিয়ে উঠছে রাকা। আর মনিকা এত বড়ো কাহিনি শোনার পর একটা দীর্ঘনিশ্বাস ফেলে।
— এত দীর্ঘ ইতিহাস কীভাবে জানলে? নিশ্চিত তোমার বাবা বলেছেন।
— না। মাসুদ ভাইয়ের মা বলেছেন।
— সেই জন্য শেকড়ের সন্ধানে বের হয়েছি।
— আরও ঘটনা আছে। তার আগে আর একবার কফি হয়ে যাক।
বাবার কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা শুনেছি। যেমন মোহাম্মদপুর, মিরপুরে অবাঙালিদের স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ করে দিয়েছিল সামরিক শাসক প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান। অনেক অবাঙালি ছেলে-মেয়েদের সাথে বাঙালি ছেলে মেয়েদের বিবাহসূত্রে বাঙালি হয়েছে।
— যেমন তোমার বাবা?
রাকা মনিকার মুখের দিকে তাকিয়ে মৃদু হেসে মাথা নেড়ে সম্মতি জানায়।

আরও পড়ুন গৃহবন্দি বিড়াল

অনেক বড়ো ব্যবসায়ী তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে এসে ব্যবসা-বাণিজ্য গড়ে তোলে আর বাগিয়ে নেয় ধানমন্ডি, বনানী এবং গুলশানের মতো জায়গার প্লট। অবাঙালি নানা তাদের একজন। সেই আলিসান বাড়ি বিক্রি করে গুলশান আভিজাত্য এলাকায় বাড়ি করেছে রাকার বাবা। সেই আভিজাত্য এলাকার একজন সিএসপি আমলার একমাত্র কন্যা। দীর্ঘদিন বাবা-মায়ের সাথে বিদেশে কাটিয়ে দেশে ফিরলেও মনে প্রাণে একজন বাঙালি। ইংরেজি সাহিত্য ও ভাষা নিয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জন করলেও বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ওপর রয়েছে অপরিসীম আগ্রহ। বিদেশের মাটিতে বাবার সহযোগিতায় বাংলা ভাষা এবং বাংলা সংস্কৃতি বলয়ে বড়ো হয়েছে।

রাকিব আহমেদ এখানেই ব্যতিতক্রম। বাড়িতে কোনো কিছুর অভাব নেই। উর্দুভাষী মা সমাজসেবা করে থাকেন। বাবা থাকেন তার মতো করে। অনেকটাই নিঃসঙ্গ জীবন। রাকা সময় পেলে বাবাকে সঙ্গ দেয়। তিনবেলা খাবার টেবিলে কথা হয়। সকালে নাশতার টেবিলে বাবা-মায়ের সাথে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করে থাকেন। তার মা এসব বিষয়ে কোনো আগ্রহ প্রকাশ করে না; তাই তাদের সঙ্গ দেওয়া থেকে বিরতি থাকে। আলোচনার ফাঁকে ফাঁকে বিভিন্ন প্রশ্নে বাবাকে আক্রমণ করে। কিন্তু ঝানু সিএসপি মেয়ের কথায় কোনো রূপ উত্তেজিত না হয়ে মৃদু হেসে পাশ কাটিয়ে যান।
— আচ্ছা রাকা, তোমাদের তিন ভাই-বোনের জন্ম কোথায়, মানে কোনো দেশে?
মনিকার কথা শুনে রাকা শব্দ করে হেসে ওঠে।
— দারুণ প্রশ্ন করেছ মনিকাদি। বড়ো ভাইয়ের জন্ম পাকিস্তানে, কারণ ১৯৭৩ সালে তখন পাকিস্তানে থাকতাম আমরা। বাবার চাকরিসূত্রে পোস্টিং ছিল জাপানে। সেখানে মেজো ভাই আর আমার জন্ম আমেরিকায়।
— তাহলে তোমরা কেউ বাঙালি নও। বাঙালি বংশোদ্ভুত।
— না না, আমি রীতিমতো বাঙালি। আমার সোনার বাংলা আমি তোমার ভালোবাসি। আমার বাঙালি জাতীয় পরিচয়পত্র আছে।
মনিকা ভাবে ডা. মাসুদ ঠিকই বলেছিলেন রাকা সাধারণ বাঙালি মেয়েদের মতো সহজ-সরল মনের মেয়ে।

আরও পড়ুন নিঃশব্দে নীড়ে ফেরা-
১ম পর্ব
২য় পর্ব
৩য় পর্ব
৪র্থ পর্ব
৫ম পর্ব
৭ম পর্ব
৮ম পর্ব
৯ম পর্ব
১০ম পর্ব
১১শ পর্ব
১২শ পর্ব
শেষ পর্ব

 

ঘুরে আসুন আমাদের সুজানগর-এর অফিসিয়াল ফেসবুক ও  ইউটিউব চ্যানেলে

নিঃশব্দে নীড়ে ফেরা ।। ৬ষ্ঠ পর্ব

Facebook Comments Box

এ কে আজাদ দুলাল একজন কবি ও কথাসাহিত্যিক। তিনি নিয়মিত 'আমাদের সুজানগর' ওয়েব ম্যাগাজিনে লেখালেখি করেন। প্রকাশিত গ্রন্থসমূহ: গল্পগ্রন্থ: বিবর্ণ সন্ধ্যা, তুমি রবে নীরবে, এক কিশোরীর প্রেম, ভোরের কৃষ্ণকলি; উপন্যাস: জোছনায় ভেজা বর্ষা; কবিতাগ্রন্থ: জোছনায় রেখে যায় আলো। তিনি ১৯৫১ খ্রিষ্টাব্দের ১লা জানুয়ারি পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলার মানিকহাট ইউনিয়নের বোনকোলা গ্রামে তাঁর নানাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈতৃক নিবাস একই উপজেলার হাটখালি ইউনিয়নের নুরুদ্দিনপুর গ্রামে।

error: Content is protected !!