অধ্যাপক-মুহম্মদ-মনসুরউদ্দীন-৩য়-পর্ব
কৃতি ব্যক্তিবর্গ,  গবেষক,  বই পর্যালোচনা,  মুরারীপুর,  লেখক পরিচিতি,  সাগরকান্দি,  সাহিত্য

অধ্যাপক মুহম্মদ মনসুরউদ্দীন (৩য় পর্ব)

অধ্যাপক মুহম্মদ মনসুরউদ্দীন (৩য় পর্ব)

 

‘হারামণি’ নামকরণ সম্পর্কে একটি ইতিহাস আছে। কলকাতা থেকে প্রকাশিত ’প্রবাসী’ পত্রিকায় গ্রামাঞ্চল থেকে সংগৃহীত লুপ্তপ্রায় লোকগীতি প্রকাশের জন্য একটি বিভাগ রাখা হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই বিভাগের নামকরণ করেন ‘হারামণি’। এই বিভাগে লোকগীতি প্রকাশিত হত। মনসুর উদ্দীন তাঁর সংগৃহীত লোকগীতি প্রকাশের জন্য সংকলন গ্রন্থের নাম ‘হারামণি’ এখান থেকেই গ্রহণ করেন। রবীন্দ্রনাথের দেওয়া ‘হারামণি’ তাঁর সংকলন গ্রন্থের জন্যে গ্রহণ করেই ক্ষান্ত হননি, তাঁর প্রথম খণ্ড হারামণির জন্যে তাঁকে দিয়ে একটি ভূমিকা লিখিয়ে নিতে সক্ষম হন। এ পর্যন্ত  মোট ১১ খণ্ড হারামণি প্রকাশিত হয়েছে।

প্রকাশনা: অধ্যাপক মুহম্মদ মনসুরউদ্দীন রচিত মোট গ্রন্থসংখ্যা ৪০টি।

সংকলন

১. হারামণি। প্রথম খণ্ড। প্রকাশ: ১৯৩১ খ্রি.। আশীর্বাদ : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সংকলিত গানের সংখ্যা: ১০৪। প্রকাশক: করিম বক্স ব্রাদার্স, কলকাতা।
দ্বিতীয় সংস্করণ: ১৯৬৬ খ্রি.।
তৃতীয় সংস্করণ: ১৯৭৬ খ্রি.। আশীর্বাদ: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সংযোজিত প্রবন্ধ: ‘বাউল গান’ ও ‘পল্লীগানে বাঙ্গালী সভ্যতার ছাপ। উৎসর্গ: ‘সংগীতাচার্য আলাউদ্দীন খাঁ / শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন স্মরণে’। প্রচ্ছদ: কামরুল হাসান। প্রকাশক: মুক্তধারা, ঢাকা।
২. হারামণি। দ্বিতীয় খণ্ড। প্রকাশ: ১৯৪২ খ্রি.। প্রকাশক: কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, কলিকাতা।
দ্বিতীয় সংস্করণ: ১৯৬১ খ্রি.। মনসুরউদ্দীন পরিচিতি: খগেন্দ্রনাথ মিত্র। সংযোজিত প্রবন্ধ: ‘বাংলার বাউল’, ‘গানের ছোড়ানী’, ‘পল্লীগানের ভাবধারা’, ‘পল্লীগান ধ্বংস হইল কেন ?’, ‘জাগ গান’, ‘বাংলা সাহিত্য ও মুসলমান’ ও ‘পল্লীগানে ইতিহাসের মালমশলা’। উৎসর্গ: ‘স্যার আব্রাহাম গ্রীয়ারসন ও যাঁহারা আমাদের মাতৃভাষার বৈজ্ঞানিক উৎকৃষ্ট আলোচনা করিয়াছেন তাঁহাদের স্মরণে ও করকমলে। সংকলিত গানের সংখ্যা: ১৭৩। প্রচ্ছদ: জয়নুল আবেদীন। প্রকাশক: বাংলা একাডেমী, ঢাকা।
[তৃতীয় সংস্করণ] বাংলা একাডেমী সংস্করণ: জানুয়ারি ১৯৭২ খ্রি.। প্রসঙ্গ-কথা: কবীর চৌধুরী। আশীর্বাদ: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। পরিচয়: খগেন্দ্রনাথ মিত্র। প্রচ্ছদ: জয়নুল আবেদীন। অন্যান্য চিত্র: জোনাবুল ইসলাম।
৩. হারামণি। তৃতীয় খণ্ড। প্রকাশ: ১৯৪৮ খ্রি.। প্রকাশক: হাসি প্রকাশালয়, ঢাকা।

আরও পড়ুন  বাংলাদেশে গ্রন্থমেলার প্রবর্তক, কথাসাহিত্যিক সরদার জয়েনউদ্দীন এর সাহিত্য মূল্যায়ন

৪. হারামণি। চতুর্থ খণ্ড। প্রকাশ: ১৯৫৯ খ্রি.। ভূমিকা: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর; আরজ—মুহম্মদ মনসুরউদ্দীন: আমাদের লোকসাহিত্য; ভাওয়াইয়া, চটকা ও গম্ভীরা; সারি ও জারীগান; লালন ফকিরের জীবনী; শব্দসূচী; গানের প্রথম ছত্রের সূচী; গান। উৎসর্গ: ‘কাজী নজরুল ইসলাম / দরাজদিলেষু’। প্রকাশক: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।
৫. হারামণি। পঞ্চম খণ্ড। প্রকাশ: ১৯৬১ খ্রি.। যুগ্ম সম্পাদক: মুহম্মদ আবদুল হাই। প্রকাশক: বাংলা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।
দ্বিতীয় সংস্করণ: ১৯৮৪ খ্রি.। আশীর্বাদ: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সূচিপত্র: আশীর্বাদ; ভূমিকা; লালনগীতি; কানাইগীতি, অর্থ সংকেত; প্রমাণপঞ্জী; লালন শাহ; ষটচক্র; পরিশিষ্ট। সংকলিত গানের সংখ্যা: ৩২৫। প্রচ্ছদ: হাশেম খান। উৎসর্গ: ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতির উদ্দেশ্যে। প্রকাশক: বাংলা একাডেমী, ঢাকা।
৬. হারামণি। ষষ্ঠ খণ্ড। প্রকাশ: ১৯৬৭ খ্রি.। সংকলিত গানের সংখ্যা: ২০০। প্রচ্ছদ: কামরুল হাসান। উৎসর্গ: ‘ডা: এস. কে. ফজলুল হকের করকমলে আশীর্বাদের সহিত অর্পণ করিলাম। প্রকাশক: হাসি প্রকাশালয়, ঢাকা।
৭. হারামণি। সপ্তম খণ্ড। প্রকাশ: ১৯৬৪ খ্রি.। লোক-সংগীত সংগ্রহ। শুভকামনা: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। প্রসঙ্গ-কথা: সৈয়দ আলী আহসান। সংকলিত গানের সংখ্যা: ৫৯৮ + ৮৫। প্রচ্ছদ: কামরুল হাসান। উৎসর্গ: ‘জাতির পিতা/মুহম্মদ আলী জিন্নাহ স্মরণে’। প্রকাশক: বাংলা একাডেমী, ঢাকা।
৮. হারামণি। অষ্টম খণ্ড। প্রকাশ: ১৯৭৬ খ্রি.। আশীর্বাদ: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। পরিচয়: সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়। উৎসর্গ: ‘অন্নদাশংকর রায়/লীলা রায়/বন্ধুবরেষু’। প্রকাশক: বাংলা একাডেমী, ঢাকা।
৯. হারামণি। নবম খণ্ড। প্রকাশ: মার্চ ১৯৮৮ খ্রি.। আশীর্বাদ: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ভূমিকা: ড. মোমেন চৌধুরী। জীবনী। সংকলিত গানের সংখ্যা: ৬৩৫। উৎসর্গ: ‘আমার শিক্ষক/ভাষাচার্য/শ্রী সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতির উদ্দেশ্যে’। প্রচ্ছদ: সমর মজুমদার। প্রকাশ: বাংলা একাডেমী, ঢাকা।
১০. হারামণি। দশম খণ্ড। প্রকাশ: ১৯৮৪ খ্রি.। উৎসর্গ: ‘সাহিত্যাচার্য দীনেশচন্দ্র সেন স্মরণে’। প্রকাশক: বাংলা একাডেমী, ঢাকা।
১১. হারামনি। ত্রয়োদশ খণ্ড। প্রকাশ: ১৯৮৪ খ্রি.। আশীর্বাদ: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। উৎসর্গ: ‘আমার দাদীজান এবং আমার কন্যা হাসির স্মরণে’। প্রকাশক: বাংলাদেশ ফোকলোর পরিষদ, ঢাকা।
১২. বৈষ্ণব কবিতা। প্রকাশ: ১৯৪২ খ্রি.।

আরও পড়ুন কবি ও কথাসাহিত্যিক আনন্দ বাগচী এর সাহিত্য মূল্যায়ন

১৩. লালন ফকিরের গান। প্রকাশ: ১৯৫০ খ্রি.। সার্বজনীন গ্রন্থমালা: দ্বাদশ পুষ্প। প্রকাশক: প্রাচ্যবাণী মন্দির, কলিকাতা
১৪. কাজী হায়াৎ মাহমুদ বিরচিত “হিতজ্ঞান বাণী”। প্রকাশ: ১৯৭৮ খ্রি.। ‘সাহিত্য পত্রিকা” দ্বাবিংশ বর্ষ, প্রথম সংখ্যা: শীত ১৩৮৫ থেকে পুনর্মুদ্রিত।
১৫. ক্ষিতিমোহন সেন-সংগৃহীত “বাউল গান”। মুহম্মদ মনসুরউদ্দীন সংকলিত। প্রকাশ: নভেম্বর ১৯৮০ খ্রি.। উৎসর্গ: ‘অধ্যাপক ক্ষিতিমো হন/সেনশাস্ত্রীর স্ত্রী/ শ্রদ্ধাস্পদেষু’। প্রকাশক: হাসি প্রকাশালয়, ঢাকা।
১৬. শত গান। সম্পাদিত। প্রকাশ: ১৯৬৭ খ্রি.। প্রকাশক: পাকিস্তান পাবলিকেশনস, ঢাকা।
১৭. কাবা সম্পূট। সম্পাদিত।
১৮. মাহে নও (সংকলন)। সম্পাদিত। প্রকাশক: পাকিস্তান পাবলিকেশনস, ঢাকা।
১৯. হাসি অভিধান। সম্পাদিত। প্রকাশ: ১৯৫৭ খ্রি.। প্রকাশক: হাসি প্রকাশালয়, ঢাকা।
২০. হাসি শুদ্ধাশুদ্ধি। সম্পাদিত। প্রকাশ: ১৯৮০ খ্রি.।

প্রবন্ধ ও গবেষণা

২১ ধানের মঞ্জুরী। প্রকাশ: ১৯৩৪ খ্রি.। কবিতা, প্রবন্ধ, ভাষণ ইত্যাদির সংগ্রহ। আশীর্বাদ: প্রিয়ম্বদা দেবী। উৎসর্গ: ‘সুধী শ্রীযুক্ত সুরেন্দ্রনাথ ঠাকুর, বি-এ (অক্সন)/ও/তদীয় সহধর্মিনী স্নেহশীলা শ্রীযুক্ত সংজ্ঞা দেবী/ করকমলেষু’।
২২. বাংলা সাহিত্যে মুসলিম সাধনা। প্রথম খণ্ড। প্রকাশ: ১৯৬০ খ্রি.। প্রকাশক: হাসি প্রকাশালয়, ঢাকা।
দ্বিতীয় সংস্করণ (পরিবর্ধিত ও পরিমার্জিত): ১৯৬৫ খ্রি.। উৎসর্গ: ‘পর লোকগত পিতার রুহের মাগফেরাতের উদ্দেশ্যে’। প্রকাশক: রতন পাবলিশার্স, ঢাকা।
২৩. বাংলা সাহিত্যে মুসলিম সাধনা। দ্বিতীয় খণ্ড। প্রকাশ: ১৯৬৪ খ্রি.। রচনাকাল: ১৯৫০-৬৪ খ্রি.। প্রচ্ছদ: নিত্য গোপাল কুণ্ডু। উৎসর্গ: ‘আমার পরলোকগতা কনিষ্ঠা ভগিনী/ ‘বুড়ীর স্মৃতির উদ্দেশ্যে। প্রকাশক: হাসি প্রকাশালয়, ঢাকা।

আরও পড়ুন  জ্যোতির্বিজ্ঞানী অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুল জব্বার এর প্রকাশনা

২৪. বাংলা সাহিত্যে মুসলিম সাধনা। অখণ্ড সংস্করণ: প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় খণ্ড: পরিবর্ধিত ও পরিমার্জিত। প্রকাশ: ১৯৮১। উৎসর্গ: ‘পরলোকগত পিতার মাগফেরাতের উদ্দেশ্যে’। প্রকাশক: রতন পাবলিশার্স, ঢাকা।
২৫. ইরানের কবি। প্রকাশ: জুলাই ১৯৬৮ খ্রি.। প্রসঙ্গ-কথা: কাজী দীন মুহম্মদ। প্রচ্ছদ: আবদুর রহমান চুঘতাই। উৎসর্গ: ‘মায়ের স্মৃতির উদ্দেশ্যে। প্রকাশক: বাংলা একাডেমী, ঢাকা।
দ্বিতীয় সংস্করণ: জানুয়ারি ১৯৭৮ খ্রি.। দ্বিতীয় সংস্করণে দ্বিতীয় খণ্ড নূতন সংযোজিত। এ খণ্ডের উৎসর্গ: ‘প্রমথ চৌধুরী/ইন্দিরা দেবী চৌধুরানী/স্মরণে।
২৬. হিন্দু মুসলমানের বিরোধ।
২৭. আওরঙ্গজেব। প্রকাশ: মে ১৯৭০ খ্রি.। অনূদিত ও সম্পাদিত। [ভূমিকার তারিখ: ৮ ডিসেম্বর ১৯৪৩] আমাদের কথা: হাসান জামান। শিবলী নোমানী-র “আলমগীর আওরঙ্গজেব পর্ এক নজর” নামক উর্দু গ্রন্থের অনুবাদ। প্রকাশক: সোসাইটি ফর পাকিস্তান স্টাডিজ, ঢাকা।
২৮. হযরত শাহ্ ওয়ালীউল্লাহ। প্রকাশ: মার্চ ১৯৮০ খ্রি.। প্রচ্ছদ: কারুকাজ। প্রকাশক: ইসলামিক ফাউণ্ডেশন বাংলাদেশ, ঢাকা।

উপন্যাস

২৯. পয়লা জুলাই। প্রকাশ: ১৯৩৫ খ্রি.। ‘জরীন কলম’ ছদ্মনামে প্রকাশিত। প্রকাশক: নূর লাইব্রেরী, কলকাতা।
৩০. সাতাশে মার্চ। প্রকাশ: উল্লেখ নেই। ‘জরীন কলম’ ছদ্মনামে প্রকাশিত। রচনাকাল: জানুয়ারি-মার্চ ১৯৪৭ খ্রি.। প্রচ্ছদ: দেবদাস চক্রবর্তী। উৎসর্গ: ‘মা’জানের স্মৃতির উদ্দেশ্যে। প্রকাশক: হাসি প্রকাশালয়।

আরও পড়ুন আমাদের সুজানগর সাহিত্য সংকলন রিভিউ
 
শিশুকিশোর সাহিত্য

৩১. শিরনী। দরজীর শাস্তর। প্রকাশ: ১৯৩২ খ্রি.।
দ্বিতীয় সংস্করণ: মে ১৯৩৮ খ্রি.। আশীর্বাণী: অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর। স্বদেশপ্রেমিক মনসুরউদ্দীন (সম্পাদকীয় প্রবন্ধ, ‘স্বদেশ’, ঢাকা)। প্রচ্ছদ: অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর। উৎসর্গ: ‘আমার মায়ের অমৃতময় স্মৃতির উদ্দেশ্যে দুনিয়ার তামাম ছেলেমেয়ের হাতে দিলাম।’
৩২. আগরবাতি। প্রকাশ: ১৯৩৮ খ্রি.। জীবনী ও ছোট গল্প। প্রকাশক : মখদুমী ও আহসানউল্লাহ বুক হাউস লিমিটেড, কলকাতা।
৩৩. শিরোপা। প্রকাশ: ১৯৪১ খ্রি.। রূপকথা। প্রকাশক: কোহিনূর লাইব্রেরী, চট্টগ্রাম।
৩৪. মুশকিল আসান। প্রকাশ: ১৯৪৮ খ্রি.। রূপকথা। প্রকাশক: বৃন্দাবন ধর এণ্ড সন্স, ঢাকা। দাম এক টাকা নয়া বারো পয়সা।
দ্বিতীয় সংস্করণ: ১৯৫৯ খ্রি.। সম্পাদনা: মিসেস জাহানারা ইমাম আহমদ। সূচিপত্র: মুশকিল আসান, সবচেয়ে দানশীল, সবচেয়ে হতভাগ্য, ডাকাত সাধু, সত্যরক্ষা, রাজপুত্র অবনী। প্রচ্ছদ: জয়নুল আবেদীন। অঙ্গসজ্জা: দেবদাস চক্রবর্তী। ৩৫. ঠকামী। প্রকাশ: সেপ্টেম্বর ১৯৫৯ খ্রি.। রূপকথা। উৎসর্গ: ‘কামালউদ্দীন, জামালউদ্দীন, আছিয়া খাতুন, রাবেয়া খাতুন, রোকেয়া খাতুন, রামালউদ্দীন ও জাকিয়া খাতুনকে আশীর্ব্বাদের সহিত অর্পণ করলুম’। প্রকাশক: হাসি প্রকাশালয়, ঢাকা।
৩৬. বোকামী।
৩৭. জমজম।
৩৮. হাসির পড়া। প্রকাশ: উল্লেখ নেই। বর্ণমালা পরিচয়। প্রচ্ছদ ও অঙ্গসজ্জা: জোনাবুল ইসলাম ও অমলেন্দু বিশ্বাস। প্রকাশক: হাসি প্রকাশালয়, ঢাকা।
৩৯. ফুল্লরী।

সংযোজন: গ্রন্থপঞ্জি

৪০. বাংলা সাহিত্যে মুসলমানের দান। সম্পাদিত। ভূমিকা: ড. সুশীলকুমার দে। প্রকাশক: সুরাইয়া খাতুন, হাসি প্রকাশালয়, খলিলপুর, পাবনা।

আরও পড়ুন অধ্যাপক মুহম্মদ মনসুরউদ্দীন-
১ম পর্ব
২য় পর্ব
৪র্থ পর্ব
৫ম পর্ব
৬ষ্ঠ পর্ব
৭ম পর্ব
 
 

ঘুরে আসুন আমাদের অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলফেসবুক পেইজে

অধ্যাপক মুহম্মদ মনসুরউদ্দীন (৩য় পর্ব)

Facebook Comments Box

প্রকৌশলী আলতাব হোসেন, সাহিত্য সংস্কৃতি বিকাশ এবং সমাজ উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে নিবেদিত অলাভজনক ও অরাজনৈতিক সংগঠন ‘আমাদের সুজানগর’-এর প্রতিষ্ঠাতা এবং সাধারণ সম্পাদক। তিনি ‘আমাদের সুজানগর’ ওয়েব ম্যাগাজিনের সম্পাদক ও প্রকাশক। এছাড়া ‘অন্তরের কথা’ লাইভ অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধায়ক। সুজানগর উপজেলার ইতিহাস, ঐতিহ্য, সাহিত্য, শিক্ষা, মুক্তিযুদ্ধ, কৃতি ব্যক্তিবর্গ ইত্যাদি বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করতে ভালোবাসেন। বিএসসি ইন টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করে বর্তমানে একটি স্বনামধন্য ওয়াশিং প্লান্টের রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট সেকশনে কর্মরত আছেন। তিনি ১৯৯২ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ই জুন পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলার অন্তর্গত হাটখালি ইউনিয়নের সাগতা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।

error: Content is protected !!