-
শূন্য তরী, বিচ্ছিন্ন পঙক্তিমালা, স্বপ্ন সারথি, ইচ্ছে ঘুড়ি
শূন্য তরী জাহাঙ্গীর পানু যাচ্ছে সময় যাচ্ছে দিন মাস পেরিয়ে বছর যায় ভালবাসার শূন্য তরী একলা হাতে বৈঠা বায়। কাল যে মনে রাধার বাস আজ সে মনে সর্বনাশ কৃষ্ণ ডাকে বাশির সুরে দুপুর বেলার তপ্ত রোদে। ফাগুন হাওয়া থমকে যায় কোকিলের সুর বিহনে নদীর বুকে ঢেউ থেমে যায় অবাক চেয়ে দূর গগণে। দেখবো না আর চাঁদের হাসি শরতের নিশিত রাতে। জীবনে আর ফুটবে না ফুল ফাগুনের কোনো প্রাতে। বিচ্ছিন্ন পঙক্তিমালা গভীর রাতে অন্ধকারে পথচলার বাতি বন্ধুর পথে ছুটে যাওয়া জীবন চলার সাথি। চলেছি পথে একলা মনে তুমিও কিন্তু তাই। সুযোগ পেয়ে সেদিন কেনো করেছিলে বড়াই? এক তরীতে ভাসবো…
-
রোদ বৃষ্টির খেলা
রোদ বৃষ্টির খেলা জাহাঙ্গীর পানু আষাঢ় শ্রাবণ বর্ষা আসে গ্রীষ্ম নেয় বিদায়।খালবিল ভরে উঠে পানির ঝর্ণা ধারায়।। বাদল মুখর সারাটি দিন চুপটি ঘরের কোণে।।কাজলা দিদি বসে একা নকশীকাঁথা বুনে।। এ পাড়াতে মেঘ গুড়গুড় নামছে কত বৃষ্টি।ও পাড়াতে চঞ্চলা মন রঙধনুতে দৃষ্টি।। ঝনাঝনাঝন বৃষ্টি নামে একটু নেমেই শেষ।হঠাৎ আবার ঝলমলে রোদ আহা! কি মজা বেশ।। হঠাৎ করেই বৃষ্টি আসে ঘর বাড়িহীন পথে।চলতে পথে পথচারী থামছে গাছের তলে।। কদম ফুলের পাপড়ি ছিড়ে ছিটিয়ে পথের ধারে।আলতা মেখে বালিকারা নাচে ঘুঙুর পায়ে।। খোকা বাবু ছাতা মাথায় চলছে পথের বাঁকেডোবায় জলে ব্যাঙের দল সুর মিলিয়ে ডাকে।। কাঁদা মাখা ফাঁকা মাঠে নামছে বৃষ্টি ঢল।ফুটবল খেলায়…