-
সুজানগর হানাদার মুক্ত দিবস
সুজানগর হানাদার মুক্ত দিবস সুজানগর থানা দখল এবং আমার আহত হওয়া ১৯৭১ সালের ৯ই ডিসেম্বর। রাতে বকুল ভাই আর ইকবাল ভাই সুজানগর এলেন, সঙ্গে আরো ১৫ জন মুজিব বাহিনী এবং মকবুল হোসেন সন্টুসহ কয়েকজন এফএফ মুক্তিযোদ্ধা। থানা আক্রমণের জন্য আমি আর দুলাল ভারত থেকে ট্রেনিং নিয়ে আসার পর থেকেই পরিকল্পনা করছিলাম। সেই পরিকল্পনার সব বিষয় যেমন, ক’টার সময় আক্রমণ করলে ভালো হবে, বাঙ্কার থেকে শত্রুরা কখন বের হয়, হাতে আঁকা ম্যাপে দেখিয়ে কোথায় কোথায় পজিশন নিতে হবে সব বকুল ভাইকে দেখালাম। সুজানগর থানা এবং তার পাশে সুজানগর হাইস্কুলে তখন অবস্থান করছে রাজাকার ও মিলিশিয়া মিলে প্রায় দু’শত শত্রু। সবকিছু…
-
বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ গোলাম সারোয়ার খান সাধন
বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ গোলাম সারোয়ার খান সাধন পাবনার অসীম সাহসী বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ গোলাম সারোয়ার খান সাধন। পাবনায় শহীদ সাধন নামে সমাধিক পরিচিত। বর্তমান প্রজন্মের কাছে শহীদ সাধন নামটি বেশী পরিচিত হওয়ার কারণ হলো, তাঁর নামে পাবনা শহরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে শহীদ সাধন সংগীত মহাবিদ্যালয়। শহীদ সাধনের নাম পাবনার মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সবার উপরে স্থান পেয়েছে। পাবনায় প্রতিষ্ঠিত মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ দুর্জয় পাবনা’র বুকে শহীদের তালিকায় প্রথম নামটি হলো, শহীদ গোলাম সারোয়ার খান সাধনের নাম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে সেখানে নির্মিত স্মৃতিস্তম্ভে শহীদ সাধনের নাম খোদাই করে লিপিবদ্ধ আছে। শহীদ গোলাম সারোয়ার খান সাধন মুক্তিযুদ্ধের পূর্বে পাবনা শহরে অতি পরিচিত ছিলেন । এই…