-
কৃতি ব্যক্তিবর্গ, পৌরসভা, ভবানীপুর (পৌরসভা), মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধে সুজানগর, মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধাদের কথা
শহিদ ইব্রাহিম মোস্তফা কামাল দুলাল
শহিদ ইব্রাহিম মোস্তফা কামাল দুলাল ও সুজানগরের মুক্তিযুদ্ধ মো. মনসুর আলী ১৯৭১ সালে বাংলার আপামর জনসাধারণ দেশমাতৃকার মুক্তির লক্ষ্যে জীবন-পণ সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সশস্ত্র যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছিল। মুক্তিপাগল বাঙালি সেদিন নিজ জীবনের চেয়ে মাতৃভূমির স্বাধীনতাকে অধিকতর মূল্যবান ভেবে কামান-ট্যাংক-মর্টার-মেশিনগানে সুসজ্জিত পাকিস্তানি দখলদার বাহিনী এবং তাদের এদেশীয় দোসরদেরকে দেশপ্রেমের অস্ত্র দিয়ে মোকাবেলা করে বাঙালির চির আরাধ্য স্বাধীনতার সূর্যকে ছিনিয়ে এনে বিশ্বের বুকে প্রথম বাঙালিদের একটি নিজস্ব স্বাধীন রাষ্ট্র ‘বাংলাদেশ’ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছিল। মুক্তির নেশায় বেসামাল ত্রিশ লক্ষ বাঙালির রক্ত-স্রোতে ভেসে স্বাধীনতার সোনালি সূর্যটি বাঙালির দুয়ারে এসেছিল। তাদেরই একজন আমাদের সুজানগর উপজেলার অকুতোভয় বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদ…
-
সুজানগর পৌরসভার ইতিহাস
সুজানগর পৌরসভার ইতিহাস পাবনা জেলার সুজানগর উপজেলার সুজানগর ইউনিয়নকে ১৯৯৮ সালের ৫ অক্টোবর পৌরসভা ঘোষণা করা হয়। কিন্ত এর প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হয় ২০০৩ সালের ১২ জুন। সুজানগর পৌরসভাটি ২০০৬ সালের ২ জানুয়ারিতে ‘গ’ শ্রেণি হতে ‘খ’ শ্রেণিতে উন্নীত হয় এবং ২০১৪ সালের ২৩ জুনে স্থানীয় সরকার বিভাগ উক্ত পৌরসভাকে ‘ক’ শ্রেণি পৌরসভাতে উন্নীত করে। সুজানগর পৌরসভার আয়তন ১১.০৮ বর্গকিলোমিটার। ৯টি ওয়ার্ডের ১৩ মহল্লাতে মোট জনসংখ্যা ২৭ হাজার ২৪০ জন। প্রতি বর্গ কিলোমিটারে ২২৯৮ লোক বসবাস করে (২০১১ সালের আদমশুমারী রিপোর্ট অনুযায়ী)। পৌরসভায় ২টি কলেজ, ২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৩টি মাদ্রাসা, ৫টি সরকারি ও ৩টি বে-সরকারি মোট ৮টি প্রাথমিক বিদ্যালয়,…